সানজিদ সিদ্দিকী এন্ড জুরিস্টস বাংলাদেশর অন্যতম সনামধন্য ও অভিজ্ঞ আইনি সেবা প্রতিষ্ঠান। ১৯৮৯ সালে ল'ফার্মটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে এটি কর্পোরেট এবং বাণিজ্যিক আইন, ফৌজদারি মামলা, শ্রম ও কর্মসংস্থান আইন, ব্যক্তিগত এবং কর্পোরেট কর সংক্রান্ত বিষয়ে আইনি পরিষেবা প্রদান করে আসছে। ফৌজদারি মামলায় আসামীর জামিন শুনানি থেকে শুরু করে হাইকোর্টে মৌলিক ও সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিতকরণের জন্য রিট পিটিশন দায়ের বা কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার রক্ষা করা থেকে কোম্পানি গঠন ও পরিচালনা সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি সহ যে কোন জটিল আইনি বিষয়ে আমাদের আইনজীবীরা পারদর্শী।
আমরা আমাদের দক্ষতা ও দীর্ঘ অভিজ্ঞতার আলোকে আইনি পরামর্শ এবং মতামত প্রদান করি যেটি একজন ব্যক্তিকে তার আইনি সমস্যার বাস্তব ভিত্তিক সমাধানে পৌছাতে সহায়তা করে থাকে।
আমাদের হেড অব চেম্বারস, ব্যারিস্টার এইচ এম সানজিদ সিদ্দিকী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হিসেবে সাফল্যের সাথে আইন পেশায় নিয়োজিত রয়েছেন। তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (ICC), হেগ, নেদারল্যান্ডসের কাউন্সেল সহকারী তালিকায় রয়েছেন। তিনি হাইকোর্ট বিভাগ এবং জেলা ও দায়রা আদালতে কৃতিত্বের সাথে নিয়মিত মামলা পরিচালনা করছেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের অধীনে এলএলবি (অনার্স) এবং পরবর্তীতে যুক্তরাজ্যের নর্থামব্রিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে বার প্রফেশনাল ট্রেনিং কোর্স (পিজিডিএল) সম্পন্ন করেন। এরপর ইংল্যান্ডের অনারেবল সোসাইটি অব লিংকন'স ইন থেকে বার-এট-ল প্রাপ্ত হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড ক্রিমিনাল জাস্টিস বিষয়ে এমএসএস করেন। ব্যারিস্টার সানজিদ ইংল্যান্ডের লিঙ্কন'স ইন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি এবং ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য।
সানজীদ সিদ্দিকী এন্ড জুরিস্টস
হাইকোর্ট চেম্বার:
রুম ১০০৪৫ (১০ম তলা), হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ভবন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, শাহবাগ, ঢাকা
প্রধান কার্যালয়:
বাড়ি নং- ৩৯/এ (৪র্থ তলা), রোড নং- ৮, ধানমন্ডি, ঢাকা ১২০৯, বাংলাদেশ
সানজীদ সিদ্দিকী এন্ড জুরিস্টস হল অপরাধ ও ফৌজদারি মামলার ক্ষেত্রে একটি নেতৃস্থানীয় ল'ফার্ম। আসামীর জামিন আবেদনের বিষয়, অব্যাহতির দরখাস্ত ও চার্জ শুনানি, মামলার বিচার বা ট্রায়াল, সাক্ষ্য গ্রহণ, সাক্ষীর জেরা, আপিল শুনানি ও উচ্চ আদালতে মামলাটি খারিজের দরখাস্ত দায়েরের ক্ষেত্রে বিশেষায়িত সেবা প্রদান করা হয়। বিশেষ করে দুর্নীতি দমন আইনের অধিন এবং অর্থ পাচারের মামলা মোকাবেলায় আমাদের সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে। আমাদের উপদেষ্টা সদস্য জনাব এডভোকেট এ এইচ এস রাশেদের ফৌজদারি মামলা পরিচালনায় ৩৫ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং তিনি ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট এবং দায়রা আদালতের অন্যতম সেরা ফৌজদারি আইনজীবী হিসাবে বিবেচিত হয়ে থাকেন। নারী ও শিশু নির্যাতন আইন, যৌতুক নিরোধ আইন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, বিশেষ ক্ষমতা আইন, বাংলাদেশ দন্ডবিধি, হস্তান্তরযোগ্য দলিল আইন সহ যে কোন ফৌজদারি আইনে মামলা দায়ের বা আসামী পক্ষে মামলা লড়াই করার সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতা অর্জনের ফলে বিচার প্রার্থীর ন্যায়-বিচার নিশ্চিত করণে আমরা বদ্ধ-পরিকর। একাধিক চাঞ্চল্যকর ফৌজদারি মামলার আইনজীবী হিসেবে আমরা স্বার্থকতার পরিচয় দিয়ে আসছি।
আমরা সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে রিট পিটিশনের মাধ্যমে মৌলিক অধিকার প্রয়োগের বিষয়ে পরামর্শ এবং রিট মামলা দায়ের এবং শুনানি করে থাকি। এছাড়াও সরকার কর্তৃক জমি থেকে বেআইনিভাবে উচ্ছেদ ও অধিগ্রহন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দ্বারা অবৈধভাবে আটক, সরকারি চাকুরী থেকে আইন বহির্ভূতভাবে বরখাস্ত, ব্যাংকিং, নিলাম, কাস্টমস, ভূমি জরিপ ট্রাইব্যুনাল, শ্রম আদালত এবং জনস্বার্থ মামলা সংক্রান্ত রিট পিটিশন মামলা পরিচালনা করে থাকি।
স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক যৌথ উদ্যোগ কোম্পানি গঠন, কোম্পানির অবসান, কোম্পানিগুলির একীভূতকরণ, কর্পোরেট পুনর্গঠন, শেয়ার এবং ব্যবসার অধিগ্রহণ এবং নিষ্পত্তি এবং বিদেশী সরাসরি বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে বিশেষজ্ঞ পরিষেবা প্রদান করা হয়। তাছাড়াও ট্রেডমার্ক ও কপিরাইট নিবন্ধন, ট্রেড লাইসেন্স, টিন ও ভ্যাট নিবন্ধন, কারখানা প্রতিষ্ঠা করনের ক্ষেত্রে আইনী বিধান অনুসরন বিষয়ে পরামর্শ ও সেবা প্রদান করে থাকি।
ব্যারিস্টার এইচ এম সানজিদ সিদ্দিকী বাংলাদেশের শ্রম আইন বিশেষজ্ঞদের অন্যতম । তিনি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান আইন সংক্রান্ত বিষয়ে পরামর্শ ও শ্রম আদালতে মামলা পরিচালনা করে উল্লেখযোগ্য অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। এছাড়াও, জনাব সিদ্দিকী নিয়মিতভাবে বিভিন্ন কোম্পানির মানব সম্পদ বিভাগকে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এবং শ্রম বিধিমালার বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
NEWS & PRESS
April 7, 2020
December 18, 2018
September 28, 2019
লিগ্যাল এইড
দরিদ্র ও আর্থিকভাবে অসচ্ছল ব্যক্তিদের বিশেষ বিবেচনায় সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আইনি পরামর্শ প্রদান এবং আদালতে মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে সহযোগিতা ও শুনানি করা হয়।